বৈশ্বিক মহামারীর এই দুর্যোগপূর্ণ সময়েও যারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও জীবিকার টানে দেশের অর্থনীতির চাকা কে সচল রাখছেন, sBusiness সেই সকল যোদ্ধাদের জন্য নিয়ে এলো Employee Health & Safety Package.

Employee health & Safety blog banner

দীর্ঘ বিরতির পর বিভিন্ন কর্মস্থলে ফিরছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মীগণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুযায়ী কর্মস্থলে নিরাপত্তা নিশ্চিতের সকল ব্যবস্থা রয়েছে আমাদের সবগুলো প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত। ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি আমরা নিশ্চিত করছি সকল জরুরি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ, যেমন জরুরি এম্বুলেন্স সার্ভিস থেকে কোভিড-১৯ পরীক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রন প্রয়োজন কেন?

১.  পি.পি.ইঃ  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং আধুনিক বিশ্বের মাইক্রোবায়োলজিস্ট দের মতে, করোনাভাইরাস বাতাসে ৩ ঘন্টা পর্যন্ত ভেসে থাকতে পারে, যা আপনার শরীরের যেকোন উন্মুক্ত ত্বকের সংস্পর্শে আসতে পারে যদি আপনি পি.পি.ই পরিধান না করে থাকেন। পরবর্তীতে ত্বকের সেই অংশ যদি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আপনার নাক, মুখ কিংবা চোখের সংস্পর্শে আসে তাহলে আপনি কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হতে পারেন।

২.ফেইস মাস্কঃ একজন কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশি থেকে আণুবীক্ষণিক মাইক্রো-ড্রপলেট তৈরি হয়, যা বাতাসে ৩-৪ ঘন্টা পর্যন্ত থাকতে পারে। আপনি যদি ফেইস মাস্ক ব্যবহার না করেন, তবে খুব সহজেই প্রশ্বাসের মাধ্যমে আপনি আক্রান্ত হয়ে পড়তে পারেন।

৩. হ্যান্ড গ্লাভসঃ বিভিন্ন সার্ফেস এ করোনাভাইরাস এর টিকে থাকার ক্ষমতা ভিন্ন ভিন্ন রকম। তবে যেকোনো সার্ফেসেই তা কমপক্ষে ৩-৪ দিন টিকে থাকতে পারে। কখনো বা ৭-১০ দিন ও বেঁচে থাকতে পারে। তাই আপনি যদি হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার না করে থাকেন, তবে, যেকোন কিছু স্পর্শ করলেই আপনি নিজে এবং আশেপাশের মানুষ কে আক্রান্ত করার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছেন।

৪. হ্যান্ড স্যানিটাইজারঃ WHO এর নির্দেশনা মোতাবেক এলকোহল মিশ্রিত হ্যান্ড স্যানিটাইজার করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ১০০% কার্যকর। সাবান ও পানি ব্যবহার করে ২০ সেকেন্ড যাবৎ হাত ধৌত করলেও করোনাভাইরাস প্রতিরোধ সম্ভব।

৫. ডিজিটাল থার্মোমিটারঃ প্রয়োজনীয় কাজে যারা বাইরে বের হচ্ছেন, তারা প্রতিদিন অন্তত ২ বার করে বডি টেম্পারেচার মেপে নেবেন। এতে করে আক্রান্ত হবার প্রাথমিক লক্ষন সবার আগে প্রত্যক্ষ হবে।

৬. পালস-অক্সিমিটারঃ কোনো লক্ষণবিহীন আক্রান্ত ব্যক্তির যদি হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয়, তবে পালস-অক্সিমিটার ব্যবহার করে, মুহূর্তেই তার রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ নির্ণয় করে দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব।

এছাড়াও শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিকাশে রয়েছে নিয়মিত ইয়োগা ও ফিটনেস সুবিধা যা আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের রাখবে প্রাণবন্ত ও উদ্দমে পরিপূর্ণ।

সর্বোপরি, যে-কোন জরুরি প্রয়োজনে ইমার্জেন্সি অক্সিজেন সাপ্লাই, এম্বুলেন্স এর ব্যবস্থা এবং সর্বোপরি করোনাভাইরাস টেস্টের সুবিধা তো থাকছেই!

আমাদের Employee Health & Safety Package এ থাকছে আন্তর্জাতিক মানের সুরক্ষা ব্যবস্থা সহ অন্যান্য অনেক সুবিধা।

কর্মীদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রনে যা থাকছে

➤পি.পি.ই (পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট) গাউন

➤ফেইস মাস্ক

➤হ্যান্ড গ্লাভস

➤হ্যান্ড স্যানিটাইজার

➤ডিজিটাল থার্মোমিটার

➤অক্সিজেন স্যাচুরেশন নির্ণয়ের জন্য রয়েছে – পালস-অক্সিমিটার

➤ ইয়োগা এবং ফিটনেস সুবিধা

কর্মীদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে আমরা দিচ্ছি

⇨বাসা থেকে অফিসে পিক-ড্রপ

⇨কোভিড-১৯ ইনস্যুরেন্স

জরুরি সেবার মধ্যে থাকছে

⇨ইমার্জেন্সি অক্সিজেন সাপ্লাই

⇨অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা

⇨করোনাভাইরাস টেস্টের সেবা

কেন আমাদের প্যাকেজ এর সুবিধা গ্রহণ করবেন?

কারণ এতে থাকছে-

☞ একের ভেতর সব

☞২৪/৭ কাস্টমার সার্ভিস

☞কাস্টমার সাক্সেস ম্যানেজার

☞অনলাইন পেমেন্ট এর সুবিধা

☞নিশ্চিত নিরাপত্তা ব্যবস্থা

☞প্রকিউরমেন্ট প্ল্যাটফর্ম

☞প্রয়োজনীয় সকল সার্ভিস এর ব্যবস্থা

☞৭ দিনের ওয়ারেন্টি

কিভাবে প্যাকেজ সুবিধা গ্রহণ করবেন?

১. ১৬৫১৬ ডায়াল করে একটি ডেমো বুক করুন

২. কাস্টমার সাক্সেস ম্যানেজার থেকে আমাদের সার্ভিসগুলো বুঝে নিন

৩. পছন্দ অনুযায়ী প্যাকেজ টি বেছে নিন

৪. প্যাকেজ টি কনফার্ম করুন।

আর এই সকল সার্ভিসের প্যাকেজ শুরু মাত্র ৫০০* টাকা থেকে।

[*শর্ত প্রযোজ্য]

Leave a comment